ফরিদুল মোস্তফা খান :
পুরো বিচার বিভাগ ও ন্যায় বিচারের উজ্জল নক্ষত্র জেলাও দায়রা জজ দক্ষ বিচক্ষনও চৌকস বিচারক মোঃ ইসমাইল।
যোগদানের পর থেকে তার নিরলস পরিশ্রমের ফলে কক্সবাজারে আলোচিত মেজর সিনহা,টেকনাফের আলো হত্যা সহ ৩ বছরে প্রায় ১৩ হাজার ফৌজদারী মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে।
চুড়ান্ত বিচারের অপেক্ষায় রয়েছে আরও অগুনিত মামলা।
স্বাধীনতার পর ৪০ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ মামলা মামলা নিষ্পত্তি করে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে তিনি প্রমান করেছেন,অপরাধীরা যত বড়ই শক্তিশালী হোক দেশের প্রচলিত আইনে কারো ছাড় নেই।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিটর ( পিপি) এডভোকেট ফরিদুল আলম বলেন,দেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে মাদকের মামলায় সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন এই দুঃসাহসিক বিচারক মোঃ ইসমাইল।
শুধু তাই নয় তিনি সেনাবাহিনী কতৃক উদ্বারকৃত ১৭ লাখ টাকা ছিনতাই মামলার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি প্রদান করেছেন।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র আইনজীবি মানবিক এড,আবদুল মন্নান বলছেন, বিচার প্রার্থী বাদী- বিবাদীর আস্থাও বিশ্বাসের ঠিকানা এখন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালত।
কারন এখানকার মাননীয় জেলাও দায়রা জজ মোঃ ইসমাইল একজন নির্ভীক অধিক পরিশ্রমী ন্যায় বিচারক।
রাত দিন পরিশ্রম করে কক্সবাজারের সাধারণ মানুষের কাছে তিনি বিচার বিভাগ ও সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জল করেছেন।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের তরুন মেধাবী আইনজীবি দৈনিক কক্সবাজারবাণী ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আল আমিন বলেন,সদা হাস্সোজ্জল দেশপ্রেমিক জেলাও দায়রা জজ মোঃ ইসমাইল ব্যাক্তিগত জীবনে অসম্ভব ধার্মিক একজন ন্যায় পরায়ন বিচারক।
এই রকম পরিশ্রমী বিচারক তিনি আগে কখনো দেখেননি।
সাম্প্রতিক সময়ে মহামান্য হায় কোর্ট ইস্যুতে জেলা জজের একটি মানহানীর বিভ্রান্তিকর বিষয় নিয়ে ওসি প্রদীপ ও মাদক সিন্ডিকেটের উল্লাস এবং অতি বাড়াবাড়ি খুবই দুঃখজনক।
কাজেই এব্যাপারে সবাইকে আরও দায়িত্বশীল ও সতর্ক হওয়া জরুরী বলে মনে করেন তরুন এই আইনজীবি।